২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৪০ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
নদীতে ফেলা হচ্ছে করোনা রোগীর লাশ: ভিডিও ভাইরাল।

নদীতে ফেলা হচ্ছে করোনা রোগীর লাশ: ভিডিও ভাইরাল।

আজকের ক্রাইম ডেক্স::ভারতের উত্তরপ্রদেশের করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত রোগীর লাশ নদীতে ছুঁড়ে ফেলার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এর আগে দেশটিতে গঙ্গা নদীতে লাশ ফেলে দেওয়া ও তীরে পুঁতে ফেলার ঘটনা সামনে এসেছিল। এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনা রোগীদের লাশ নদীতে না ফেলতে কয়েকটি উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশকে নির্দেশ দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। সেজন্য নদীর তীরবর্তী অঞ্চলগুলোতে পুলিশি টহলও রয়েছে।তবে সচেতনতার অভাব ও সৎকারের অর্থের জোগানে ব্যর্থ হয়ে লাশ নদীতে ফেলতে বাধ্য হচ্ছে মানুষ।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে ভিডিওটি ছড়িয়েছে তা গত ২৮ মে প্রদেশের বলরামপুর জেলায় ধারণ করা হয়েছিল। ওইদিন দুই ব্যক্তিকে রাপ্তি নদীর সেতু থেকে একটি মরদেহ নদীতে ছুঁড়ে ফেলতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে একজন পিপিই পরা ছিলেন।

বললামপুরের প্রধান মেডিকেল কর্মকর্তা জানান, লাশটি করোনা (Corona) রোগীর ছিল। তার স্বজনরা মরদেহটি নদীতে ফেলে দেয়ার চেষ্টা করে। মরদেহটি তাদের ফেরত দেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ ও বিহারে গঙ্গায় বেশ কিছু মৃতদেহ ভেসে আসতে দেখা যায়। পঁচাগলা দেহ জমা হচ্ছে নদীর পাড়ে। সেগুলো কোভিড রোগীদের দেহ। শ্মশানে পোড়ানোর জায়গা না পেয়ে নদীতে মৃতদেহ ভাসিয়ে দেন অনেকে।

এর কারণ বহু জায়গায় করোনায় মৃতদের সৎকারের জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না, কোথাও আবার জায়গা পেলেও মরদেহ শ্মশানে নিয়ে যাওয়ার জন্য পর্যাপ্ত লোক নেই। ফলে রাতের অন্ধকারে মৃতদেহ গঙ্গায় ফেলে দেওয়া হচ্ছে ও পুঁতে ফেলা হয়।’

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019